বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা খন্দকার আব্দুল মুক্তাদির বলেছেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশের সকল শ্রেণী পেশার মানুষের কথা চিন্তা করে ৩১ দফা প্রদান করেছেন। বিএনপির এই ৩১ দফার ২৭ দফায় বলা হয়েছে বিএনপির ক্ষমতায় গেলে কৃষিপণ্যের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করবে। পর্যায়ক্রমে সকল ইউনিয়নে কৃষিপণ্যের জন্য সরকারি ক্রয় কেন্দ্র স্থাপন করা হবে। প্রয়োজনে ভর্তুকি দিয়ে হলেও শস্য বীমা, পশু বীমা, মৎস্য বীমা এবং পোল্ট্রি বীমা চালু করা হবে। কৃষি জমির অকৃষি ব্যবহার নিরুৎসাহিত করা হবে। কৃষি, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতের উন্নয়ন এবং গবেষণার জন্য অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কর্ম-কৌশল প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। এতদসংশ্লিষ্ট রফতানিমুখী কৃষি প্রক্রিয়াকরণ শিল্প খাতকে প্রণোদনা দেওয়া হবে।
তিনি শনিবার (৩ মে) সদর উপজেলার মোগলগাঁও ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ড বিএনপি আয়োজিত উঠান বৈঠক প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
তিনি আরোও বলেন, কৃষকদের উন্নয়নে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান যে উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন তা আজও দেশের কৃষকরা ভুলেন নি। তাই কৃষকদের কাছে তিনি এখনোও জনপ্রিয়। সেই ধারাবাহিকতায় কৃষকদের উন্নয়নে বিএনপি ক্ষমতায় যখন ছিলে খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে কৃষি প্রকল্প গ্রহণের মাধ্যমে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছিলে। আমাদের সবাইকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধভাবে কৃষকদের উন্নয়নে কাজ করতে হবে।
মুজিবুর রহমানের সভাপতিত্বে ও সাবেক ছাত্রনেতা ফয়সল আহমদ এবং বিলাল হোসেনের যৌথ পরিচালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি শাহ জামান নুরুল হুদা, সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আবুল কাশেম, সাধারণ সম্পাদক আজিজুর রহমান, জেলা বিএনপির উপদেষ্টা বশির উদ্দিন, গোলাম কিবরিয়া, বিমান বন্দর থানা বিএনপির সদস্য সচিব সৈয়দ সারোয়ার রেজা, জেলা বিএনপির সাবেক সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মোরাদ হোসেন।
উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক আইনুল হক মেম্বর, উপজেলা বিএনপির সহ-সাধারণ সম্পাদক এনাম হোসেন ও আব্দুস সালাম, প্রচার সম্পাদক আঙ্গুর আলম, আশিক উদ্দিন, হেলাল উদ্দিন, নুরুল হক, দেলোয়ার কামাল, মসব আলী, আমির হোসেন, শফিক আহমদ, সাদ মিয়া, ফকির আলী, করিম জালাল, হারুন রশিদ, কাউসার, তারেক, সুজন, নসির মিয়া, মইনুদ্দীন, সবাজ, রাসেল, আনোয়ার, মামুন, সাইম, বাসিত প্রমুখ।
