মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫
মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫
✔ বাংলা টেক্সট কনভার্টার
শিরোনাম
ক্ষমতায় গেলে নারীদের কর্মঘণ্টা কমানো হবে: জামায়াত আমির নগরীতে প্রচার মিছিল - পিআর নয়, এফপিটিপি পদ্ধতিতে ভোট গ্রহণের দাবি অ্যাডভোকেট জামানের যুবলীগ নেতা মোশাররফ গ্রেপ্তার সিলেটে আবারও আতঙ্ক ছড়াচ্ছে যে ভাইরাস এবার জিন্দাবাজার ‘মধুচক্রে’ পুলিশের হানা যথাসময়ে সিলেট চেম্বারের নির্বাচন দাবিতে ডিসির কাছে স্মারকলিপি বুধবারের মধ্যে রোডম্যাপের দাবি - শাকসু নির্বাচনের জন্য ১৩ সদস্যের কমিশন গঠন হবিগঞ্জ গ্যাস ফিল্ডের ৫ নং কূপে ওয়ার্কওভার শুরু - হবিগঞ্জ থেকে প্রতিদিন মিলবে আরও ১৫ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস যুবকের সাথে চলে যাওয়ায় মেয়েকে ‘জবাই করে হত্যা’, বাবা আটক অবশেষে সালমান শাহর মৃত্যু নিয়ে মুখ খুললেন শাবনূর
advertisement
জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা ফেরাতে রিভিউ শুনানি ১৯ জানুয়ারি


তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তন করে আনা সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিলের রায় পুনর্বিবেচনা (রিভিউ) চেয়ে তিনটি আবেদনের ওপর শুনানির জন্য ১৯ জানুয়ারি দিন রেখেছেন আপিল বিভাগ।  

রোববার (০১ ডিসেম্বর) প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন, শরীফ ভূঁইয়া ও আইনজীবী শিশির মনির। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান।

আগস্টে পট পরিবর্তনের পর ২৫ আগস্ট প্রথমে এ রিভিউ আবেদন করেন সুজন সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদারসহ পাঁচজন। পরে ১৬ অক্টোবর আরেকটি রিভিউ আবেদন করেছিলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।  

সবশেষ ২৩ অক্টোবর আরেকটি রিভিউ আবেদন করেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার। এ তিনটি আবেদনের শুনানি একইসঙ্গে হবে।

সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত করে সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী জাতীয় সংসদে গৃহীত হয় ১৯৯৬ সালে। এ সংশোধনীর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ১৯৯৮ সালে এম সলিমউল্লাহসহ তিনজন আইনজীবী হাইকোর্টে রিট করেন।  

২০০৪ সালের ৪ আগস্ট হাইকোর্ট বিভাগ এ রিট খারিজ করেন এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাকে বৈধ ঘোষণা করা হয়।

এ সংশোধনীর বৈধতা নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এম সলিমউল্লাহসহ অন্যরা ১৯৯৮ সালে হাইকোর্টে রিট করেন। প্রাথমিক শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট রুল দেন। হাইকোর্টের বিশেষ বেঞ্চ চূড়ান্ত শুনানি শেষে ২০০৪ সালের ৪ আগস্ট রায় দেন।

এ রায়ের বিরুদ্ধে সরাসরি আপিলের অনুমতি দেওয়া হয়। এর ধারাবাহিকতায় ২০০৫ সালে আপিল করে রিট আবেদনকারীপক্ষ।  

এ আপিল মঞ্জুর করে আপিল বিভাগের সাত বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ ২০১১ সালের ১০ মে সংখ্যাগরিষ্ঠ মতামতের ভিত্তিতে সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিল ঘোষণা করে রায় দেন।

ঘোষিত রায়ের পর তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার বিলোপসহ বেশ কিছু বিষয়ে আনা পঞ্চদশ সংশোধনী আইন ২০১১ সালের ৩০ জুন জাতীয় সংসদে পাস হয়। ২০১১ সালের ৩ জুলাই এ– সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশ করা হয়।

এই সম্পর্কিত আরো

ক্ষমতায় গেলে নারীদের কর্মঘণ্টা কমানো হবে: জামায়াত আমির

নগরীতে প্রচার মিছিল পিআর নয়, এফপিটিপি পদ্ধতিতে ভোট গ্রহণের দাবি অ্যাডভোকেট জামানের

যুবলীগ নেতা মোশাররফ গ্রেপ্তার

সিলেটে আবারও আতঙ্ক ছড়াচ্ছে যে ভাইরাস

এবার জিন্দাবাজার ‘মধুচক্রে’ পুলিশের হানা

যথাসময়ে সিলেট চেম্বারের নির্বাচন দাবিতে ডিসির কাছে স্মারকলিপি

বুধবারের মধ্যে রোডম্যাপের দাবি শাকসু নির্বাচনের জন্য ১৩ সদস্যের কমিশন গঠন

হবিগঞ্জ গ্যাস ফিল্ডের ৫ নং কূপে ওয়ার্কওভার শুরু হবিগঞ্জ থেকে প্রতিদিন মিলবে আরও ১৫ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস

যুবকের সাথে চলে যাওয়ায় মেয়েকে ‘জবাই করে হত্যা’, বাবা আটক

অবশেষে সালমান শাহর মৃত্যু নিয়ে মুখ খুললেন শাবনূর