বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৫
বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৫
✔ বাংলা টেক্সট কনভার্টার
শিরোনাম
জাতীয় নির্বাচনের আগে নভেম্বরেই গণভোট দিতে হবে: ডা. তাহের বিএনপি কেন গণভোট নির্বাচনের দিনে চায়, জানালেন সালাহউদ্দিন সেন্টমার্টিন খুলছে ১ নভেম্বর, পর্যটকদের ১২ নির্দেশনা অধ্যক্ষের অপসারণের দাবিতে সুনামগঞ্জ টেক্সটাইল ইনস্টিটিউটে শিক্ষার্থীদের ক্লাস বর্জন ব্যবসায়ীদের উন্নয়নের অঙ্গীকার ওমর ফারুকের, চেম্বার নির্বাচনে ৪ নং ব্যালটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা গোয়াইনঘাটে দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১০ এখনই দেশে ফেরার পরিকল্পনা নেই হাসিনার, থাকবেন ভারতে: রয়টার্সকে সাক্ষাৎকার নবীগঞ্জে ব্যবসায়ীর গাড়িতে ডাকাতি: চুনারুঘাটে র‌্যাবের অভিযানে দুই ডাকাত আটক শান্তিগঞ্জে তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে রচনা ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত সিলেটে ঝাড়ফুঁক আর তাবিজের ছায়ায় মানসিক স্বাস্থ্য
advertisement
আইন-আদালত

সাংবাদিকদের টবি ক্যাডম্যান

আসামির পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী নিয়োগের ক্ষেত্রে মানদণ্ড থাকতে হবে

সম্প্রতি আদালত অবমাননার মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে ‘স্টেট ডিফেন্স কাউন্সেল’ (রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী) হিসেবে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী আমিনুল গনিকে (টিটু) নিয়োগ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। অভিযোগ উঠেছে, আমিনুল গনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্টে শেখ হাসিনার ফাঁসি চেয়েছিলেন।

মঙ্গলবার দুপুরে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণে এ বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে টবি ক্যাডম্যান বলেন, কাকে নিয়োগ দেওয়া হবে—এটি আদালতের বিষয়, প্রসিকিউশনের নয়। অবশ্যই এ ক্ষেত্রে মানদণ্ড থাকতে হবে। বিচারকদের মানদণ্ডের বিষয়টি বিবেচনায় নিতে হবে, এটা তাদের দায়িত্ব। রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবীর পর্যাপ্ত অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। যাতে তিনি ট্রাইব্যুনালের সামনে যথাযথ ও স্বাধীনভাবে যেকোনো আসামির প্রতিনিধিত্ব করেন।

আপনি কি মনে করেন, তিনি (আমিনুল গনি) এই পদের জন্য যথার্থ, এ প্রশ্নের জবাবে টবি ক্যাডম্যান বলেন, এটি প্রসিকিউশনের বিষয় নয়। তিনি কী মনে করছেন, সে বিষয় নয় এটি। এটা বিচারকদের বিষয়। যদি কোনো আসামি রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী নিয়ে সন্তুষ্ট না থাকেন, তাহলে ট্রাইব্যুনালের কাছে বিষয়টি তাকে উত্থাপন করতে হবে।

যদি কোনো আসামি পলাতক থাকেন, তাহলে তিনি কীভাবে নিজের অসন্তুষ্টির কথা ট্রাইব্যুনালকে জানাবেন—এমন প্রশ্নের উত্তরে টবি ক্যাডম্যান বলেন, এখানে দুটি বিষয়। প্রথমত, কোনো আসামি ট্রাইব্যুনালে আসতে চান না, কিন্তু তার অধিকার রক্ষায় আইনজীবী নিয়োগ দিতে চান, সেটি একটি বিষয়। আবার যদি কোনো আসামি বিচার প্রক্রিয়া বর্জন করেন, তখন বিচারকদের দায়িত্ব থাকে সেই আসামির অধিকার রক্ষায়, যাতে তিনি ন্যায়বিচার পান। তখন আসামির অধিকার রক্ষায় যোগ্য আইনজীবী নিয়োগ দেওয়ার বিষয়টি বিচারকদের বিবেচ্য হয়ে দাঁড়ায়। তিনি এর বেশি বলতে পারবেন না।

এই সম্পর্কিত আরো

জাতীয় নির্বাচনের আগে নভেম্বরেই গণভোট দিতে হবে: ডা. তাহের

বিএনপি কেন গণভোট নির্বাচনের দিনে চায়, জানালেন সালাহউদ্দিন

সেন্টমার্টিন খুলছে ১ নভেম্বর, পর্যটকদের ১২ নির্দেশনা

অধ্যক্ষের অপসারণের দাবিতে সুনামগঞ্জ টেক্সটাইল ইনস্টিটিউটে শিক্ষার্থীদের ক্লাস বর্জন

ব্যবসায়ীদের উন্নয়নের অঙ্গীকার ওমর ফারুকের, চেম্বার নির্বাচনে ৪ নং ব্যালটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা

গোয়াইনঘাটে দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১০

এখনই দেশে ফেরার পরিকল্পনা নেই হাসিনার, থাকবেন ভারতে: রয়টার্সকে সাক্ষাৎকার

নবীগঞ্জে ব্যবসায়ীর গাড়িতে ডাকাতি: চুনারুঘাটে র‌্যাবের অভিযানে দুই ডাকাত আটক

শান্তিগঞ্জে তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে রচনা ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

সিলেটে ঝাড়ফুঁক আর তাবিজের ছায়ায় মানসিক স্বাস্থ্য